본문 바로가기

방글라데시 뉴스모음/방글라데시 뉴스

4월 22일 방글라데시 코로나 바이러스 뉴스

[오늘의 코로나 뉴스 신문 기사들]
문화원 제공

2020년 4월 22일
전체 감염자 3,382명
전체 사망자 110명
어제 감염자 434명
어제 사망자 9명

এমপি সাহেবরা কি আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেছেন
국회의원들은 다 지하로 숨었나?

করোনায় মৃতদের অর্ধেকই রাজধানীর
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীতে এখন পর্যন্ত ৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা সারা দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর প্রায় অর্ধেক। এর মধ্যে শুধু পুরান ঢাকাতেই ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
코로나 사망자 절반은 수도 다까에서
코로나 바이러스는 지금까지 수도(다까)에서 53 명의 사망자를 냈으며, 이는 전국의 코로나 바이러스 사망자의 거의 절반을 차지했습니다. 이 중 올드 다까에서는 20 명만 사망했습니다.


করোনা মোকাবিলায় ঢাকায় কাঁচাবাজার স্থানান্তর শুরু
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন কারখানা মাসখানেক ধরে বন্ধ। তবে নিত্যপণ্য কেনার জন্য কাঁচাবাজারগুলো খোলা রাখা হয়েছে। গত কয়েক দিনে করোনায় আক্রান্ত রোগী বাড়তে থাকায় জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংক্রমণের বড় জায়গা এখন কাঁচাবাজারগুলো। কিন্তু রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে সামাজিক দূরত্ব একদমই মানা হচ্ছে না। রমজান মাস শুরু হওয়ার আগে শেষ মুহূর্তের কেনাকাটার জন্য বাজারগুলোতে লোকসমাগম উল্টো বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ২৮টি কাঁচাবাজার উন্মুক্ত জায়গায় স্থানান্তর করা হচ্ছে।
코로나와 대항하기 위해 다까의 농수산물 시장 이전 시작
코로나 바이러스의 확산을 막기 위해 한 달 동안 사무실, 법원, 교육 기관 및 기타 공장이 문을 닫았습니다. 그러나 농수산물 시장은 매일 필요한 물품을 구매할 수 있도록 열었습니다. 지난 며칠 동안 코로나 바이러스 감염자 수가 계속 증가함에 따라 공중 보건 전문가들은 가장 큰 감염원은 현재 농수산물 시장이라고 말하고 있습니다. 그러나 시장에는 사회적 거리 두기는 전혀 실현 되지 않고있습니다. 라마단(금식) 달이 시작되기 전에 사람들은 마지막 장을 보기위해 인파가 늘었습니다. 이러한 상황에서 사회적 거리를 유지하기 위해 다카시는 28 개의 농수산물 시장 실외로 시장을 옮기고 있습니다.

৬৫ টাকা কেজিতে দেশি চিনি বিক্রি করবে বিএসএফআইসি
পবিত্র রমজান মাসে দেশি চিনি কেজিপ্রতি ৬৫ টাকা দরে বিক্রি করবে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)। তাদের হাতে প্রায় ৬০ হাজার টন চিনি রয়েছে।
BSFIC는 kg당 65Tk에 국tks 설탕 판매
방글라데시 설탕 및 식품 산업협회는 라마단 기간 동안 kg 당 65Tk에 약 6만톤의 설탕을 판매하겠다고 발표 하였습니다. (오르고 있는 설탕값을 위한 조치)


চীনা আদার এক লাফে এত উঁচুতে ওঠার কারণটা কী
중국 생강 단번에 이렇게 올랐나 왜?
চাহিদার তুলনায় বাজারে আদার সরবরাহ কম। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে তিন মাসে আদা আমদানি প্রায় ৫৯ শতাংশ কমেছে। নতুন করে ব্যবসায়ীরা আদা আমদানির ঋণপত্র খুলতে পারছেন না। আবার বন্দরে জটের কারণেও বহির্নোঙরে কিছু পরিমাণ আদার চালান আটকে আছে। করোনায় পরিবহন–সংকটও যোগ হয়েছে এতে। চাহিদার তুলনায় পণ্যের সরবরাহ সংকট হলে বাজারে যে দাম বাড়বে, এর প্রতিফলন ঘটেছে আদার দামে।
시장의 생강 공급은 수요보다 적습니다. 치타공 항구에 생강 ​​수입을 3 개월 만에 3 % 줄었습니다. 코로나로 항구의 조업이 정체되어 있고 이로 인해 추가 수입이 어렵습니다.

করোনার প্রভাবে আটকে আছে রোজার পণ্য
রোজা আসছে। রোজায় বিক্রির জন্য ব্যবসায়ীদের আমদানি পণ্যের অনেক চালান এলেও বাজারজাত হয়নি। বন্দর, ডিপো ও চট্টগ্রাম এবং নারায়ণগঞ্জের ঘাটে আটকা পড়ে আছে এসব পণ্য। করোনাভাইরাসের প্রভাবে পরিবহন ও শ্রমিকসংকট, বন্দরে জট ও পণ্য খালাসে যুক্ত সংস্থাগুলোর কার্যক্রম সীমিত করায় বাজারজাত করতে দেরি হচ্ছে। এর প্রভাবে রোজার পণ্যের দাম বেড়েছে।
코로나 영향으로 묶여 있는 로잘 물품
라마단 기간 동안 판매용으로 수입 된 수입품의 많은 상품들이 판매되지 못하고 있습니다. 이 제품들은 치타공, 나라얀곤즈 등 항구나 창고에 묶여 있습니다.
코로나 바이러스의 영향으로 운송 화물 노동력이 부족하여 하역 관련 회사들의 제한된 작업으로 판매가 지연되고 있습니다. 결과로 로자(금식) 관련 상품 값이 오르고 있습니다.


চীন থেকে ভারতে যাচ্ছে উৎপাদন
করোনাভাইরাসের প্রকোপে বদলে যাচ্ছে বিশ্ব পরিস্থিতি। যে চীন মুক্তবাজারের হাত ধরে বিশ্বের শীর্ষ উৎপাদনকারীতে পরিণত হয়েছিল, এই অবস্থায় সেই বাস্তবতা বদলাতে শুরু করেছে।
ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর, বিশ্বের প্রায় এক হাজার কোম্পানি ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে, কীভাবে ভারতে কারখানা নিয়ে আসা যায়। এদের মধ্যে অন্তত ৩০০ টি কোম্পানি খুবই সক্রিয়। তারা মোবাইল ফোন, ইলেকট্রনিক পণ্য, চিকিৎসা সামগ্রী, কৃত্রিম তন্তু উৎপাদনের কারখানা ভারতে সরিয়ে আনতে চায়।
중국에서 인도로 가는 생산
코로나 바이러스로 인해 세계 상황이 변화하고 있습니다. 그동안 중국은 자유 시장을 통해 세계 최고의 생산기지 중 하나가 되었습니다.
인도 언론에 따르면 전 세계 약 천 개의 기업이 인도에 공장을 옮기는 것을 위하여 다양한 형태로 인도 정부와 논의를 시작했다고 합니다. 이 중 적어도 300 개 회사가 매우 적극적입니다. 그들은 휴대 전화, 전자 제품, 의료 용품, 합성 섬유 제조 공장을 인도로 이전하려 하고있습니다.

 

 

মধ্যরাতে ঢাকা ছেড়েছেন আরও ৩০১ মার্কিনি
করোনাভাইরাসের আতঙ্কে চতুর্থ দফায় বাংলাদেশ ছাড়লেন আরও ৩০১ জন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ফ্লাইটটি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। পরে কিছুটা বিলম্বে মধ্যরাতে ছেড়ে যায়।
এর আগে তিনটি ফ্লাইটে দেশে ফেরেন মার্কিনিরা। এর মধ্যে গত ১৩ এপ্রিল ৩২৮ জন, ৫ এপ্রিল ৩২২ জন এবং ৩০ মার্চ ২৬৯ জন নাগরিক দেশে ফিরেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও যুক্তরাজ্য, জার্মান, জাপান, মালয়েশিয়া, কানাডা ও ভুটানের নাগরিকরাও বাংলাদেশ ছেড়েছেন।
지난 자정에 다까를 떠난 미국인 301명
또 다른 301 명의 미국인들이 코로나 바이러스에 대한 두려움 때문에 4번째 방글라데시를 떠났습니다.
공항 당국자들은 비행기가 화요일 저녁에 출발 할 것이라고 밝혔습니다. 그러나 자정에 떠납습니다.
앞서 세 대의 비행기가 떠났습니다. 지난 13일 328명, 4월 5일 322명, 3월 30일 269명 등 이번까지 4대의 비행기로 미국인들은 귀국 했습니다.
미국 외에도 영국, 독일, 일본, 말레이시아, 캐나다와 부탄인들도 방글라데시를 떠났습니다.

কেন বাংলাদেশে করোনাভাইরাস এত ছড়িয়ে গেলো?
방글라데시에 왜 코로나 바이러스가 이렇게 많이 퍼졌나?
সমসাময়িক সময়ে খোদ যুক্তরাষ্ট্রতেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। আর তাই আমরা তুলনা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই বেছে নিয়েছি।
현재 미국이 코로나 바이러스 감염 환자 수가 가장 많습니다. 그래서 우리는 비교를 위해 미국을 선택했습니다.

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে গত ২০ এপ্রিল পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ছিল দুই হাজার ৯৪৮ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৮৫ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ১০১ জনের। করোনাভাইরাসে প্রথম ব্যক্তি শনাক্ত হওয়ার পর থেকে গত ৪২ দিনের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বাংলাদেশের আক্রান্ত প্রতিটি ব্যক্তি দ্বারা এ ভাইরাস সংক্রমণের হার যুক্তরাষ্ট্রর চেয়ে অনেক বেশি।
4월 20일까지 방글라데시에서 코로나 바이러스에 감염된 사람의 수는 2,948명입니다. 그들 중 85명이 치료가 되었습니다. 그리고 101명이 죽었습니다. 첫 번째 사람이 코로나 바이러스로 진단 된 후 지난 42일 동안의 데이터를 검토 한 결과, 방글라데시는 감염된 각 사람에 의한 감염률은 미국보다 훨씬 높았습니다.

বাংলাদেশে একজন সংক্রমিত মানুষ গড়ে তিন জন মানুষকে সংক্রমিত করছেন, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম ৪২ দিনে এই হার ছিল দুই জনেরও কম। বাংলাদেশে এই ভাইরাসে সংক্রমণের সংখ্যা প্রতি ৪ দশমিকে ৩ দিনে দ্বিগুণ হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে শুরুর ওই ৪২ দিনে এই সংখ্যা দ্বিগুণ হতো প্রতি ৮ দিন পর পর। ফলে বলা যায়, বাংলাদেশে সংক্রমণের হার যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশি।
방글라데시에서 감염된 사람이 평균 3명에게 감염시키고 있는데, 이 비율은 미국에서 처음 12일 동안 2명 미만이었습니다. 방글라데시에서는 바이러스 감염률이 4.3일 마다 2배씩 증가한 반면, 미국에서 처음 42일 동안에는 2배로 증가하는데 8일이 걸렸습니다. 결과적으로 방글라데시의 감염 전파 속도는 미국보다 높습니다. 시간이 지날 수록 속도가 가파라집니다.

বিভিন্ন পরিমণ্ডলের অনেককেই বলতে শোনা গেছে যে বাংলাদেশের পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রর চেয়ে ভালো
কিন্তু এই ৪২ দিনের উপাত্তগত বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি প্রকৃতপক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে দ্বিগুণ খারাপ [গ্রাফ-১]। এদিকে কোভিড-১৯ এর বিশ্বজুড়ে দেওয়া দৈনিক তথ্য অনুযায়ী বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত দেশ। আরও বলা হচ্ছে দেশটি এখন ভাইরাসের এপিসেন্টার। পরিসংখ্যানে বাংলাদেশে সংক্রমণের হার বেশি থাকায় তাই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গতিপথ কী হবে তা নিয়ে এখনই জরুরিভিত্তিতে ভাবা উচিত।
다양한 곳에서 많은 사람들이 방글라데시는 미국보다 상황이 낫다고 하는 말이 들립니다.
그러나 지난 42일 간의 데이터 분석에 따르면 방글라데시의 코로나 감염 상황은 실제로 미국보다 두 배나 더 나쁩니다. [Graph-1].
한편, Covid-19 세계보건기구에서 제공하는 일일 데이터에 따르면 미국은 현재 세계에서 가장 감염이 많이 발생하는 국가입니다. 미국은 이제 바이러스의 진원지라고합니다.
그런데 통계에 따르면 방글라데시의 감염 확산률이 미국보다 더 높으므로 방글라데시의 미래가 어떻게 될지 지금 당장 숙고 해야합니다.