본문 바로가기

방글라데시 뉴스모음/방글라데시 뉴스

봉쇄가 없이 Four-T로 대성공한 대한민국

লকডাউন নয়, ফোর-টি-তে বাজিমাত(대성공, 승리) দক্ষিণ কোরিয়ার
봉쇄가 없이 Four-T로 대성공한 대한민국.
(4-T : Trace, Test, Triage, Treat)

করোনা শনাক্ত প্রায় শূন্য হওয়ায় জীবন স্বাভাবিক হওয়া শুরু হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়।
코로나 전염이 거의 없기 때문에 삶은 정상으로 돌아 오기 시작했다 한국.

উত্তর-পূর্ব এশিয়ার গবেষণা ও প্রযুক্তিনির্ভর একটি দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। এখানকার সবচেয়ে মেধাবীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং গবেষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পিএইচডি এবং পোস্টডকসহ ভালো গবেষণাপত্র এবং প্রতিযোগিতার মাধ্যমেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। দেশটির বড় কোনো পরিকল্পনা বা সংকটকালীন স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানের জন্য সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সব মেধাবী শিক্ষক এবং গবেষকের মতামত গ্রহণ করে, কোনো আমলা কিংবা রাজনৈতিক নেতার মতামত নয়। মূলত শিক্ষক-গবেষকেরাই সরকারকে সংকট মোকাবিলার মডেল তৈরি করে দেন, সরকার শুধু সে অনুযায়ী বাস্তবায়ন(구현, 실현) করে।
한국은 북 동아시아의 연구 및 기술 기반 국가이다. 가장 재능있는 사람들은 대학 교수와 연구원으로 고용된다. 대학 교수는 박사 및 박사 후 과정을 포함한 좋은 연구 논문 및 경쟁을 통해 모집된다. 국가의 중대한 계획이나 위기 전략 계획에 대해 정부는 관료 또는 정치 지도자의 의견이 아닌 재능있는 교수와 대학의 연구원의 의견을 청취한다. 기본적으로, 정부의 위기를 극복하기 위한 모델을 만드는 것은 교수와 연구원이며, 정부는 그에 따른 계획을 실현한다.
সাম্প্রতিক করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ মোকাবিলায় কোনো প্রকার লকডাউন ছাড়াই দেশটি এখন পর্যন্ত অসামান্য কৃতিত্ব দেখিয়েছে। কিছুদিন আগেও যেখানে প্রতিদিন দেশটিতে করোনাভাইরাস আক্রান্ত সংখ্যা হাজারের কাছাকাছি ছিল, চীনের পরে করোনাভাইরাসের epicenter হতে বসেছিল, সেই দেশটিতে এখন নতুন করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য! মোট আক্রান্তের বেশির ভাগই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। করোনাভাইরাস মোকাবিলায় এ অসামান্য অবদানের জন্য দেশটির সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের (Center for Disease Control) প্রধান, জুং ইউন কেওংকে (Jung Eun-Kyeong) ‘ন্যাশনাল হিরো’ খেতাব(칭호, 불리움) দেওয়া হয়েছে। সারা বিশ্ব যেখানে করোনাভাইরাসের ছোবলে বিপর্যস্ত, সেখানে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে দক্ষিণ কোরিয়ার এই সফলতার রহস্য কী?
현재까지 코로나 바이러스 또는 Covid-19를 봉쇄를 하지 않고 극복한 놀라운 성과를 보여 주었다. 며칠 전만해도 전국에서 하루에 코로나 바이러스 감염의 수가 천명 가까이 발생 할 정도로 중국에에 이어 두번째로 감염자가 많은 나라였지만 이제 코로나 바이러스 감염자 수는 0이다. 감염자들 대부분이 회복되어 집으로 돌아 갔다. 전국 질병 통제 센터 소장 정은경은 코로나 바이러스 퇴치에 기여한 공로로 "국가의 영웅"으로 불리우게 되었다. 전 세계가 혼란에 처한 코로나 바이러스를 통제하는 한국의 성공 비결은 무엇일까?
প্রথমত, তাদের সফলতার মূল জায়গা ২০১৫ সালের MERS ভাইরাস থেকে শিক্ষা নেওয়া। ২০১৫ সালে MERS ভাইরাস সংক্রমণের সময় একজন কোরিয়ান ব্যবসায়ী মধ্যপ্রাচ্য থেকে কোরিয়ায় আসেন। পরে তিনি অসুস্থবোধ করায় তাঁকে তিনটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপরে শনাক্ত করা যায় যে তিনি MERS ভাইরাসে আক্রান্ত। তত দিনে তাঁর থেকে MERS–এর চেইন সংক্রমণ শুরু হয়ে গেছে। বিশেষত সেই হাসপাতালগুলোর ডাক্তার, নার্স, স্টাফ, অন্যান্য রোগী অনেকেই আক্রান্ত হয়। তখন সেই MERS ভাইরাসকে নিয়ন্ত্রণ করতে দক্ষিণ কোরিয়াকে অনেক বেগ পেতে হয়েছিল।
첫째, 성공의 열쇠는 2015년 MERS 바이러스로부터 배우는 것이다. 2015년 MERS 바이러스에 감염되었을 때 한국 사업가가 중동에서 한국으로 왔다. 그는 나중에 3개의 병원에서 치료를 받았다. 그런 다음 MERS 바이러스로 진단되었다. 당시 그는 MERS 체인이 되어 전송하기 시작했다. 특히 의사, 간호사, 직원 및 해당 병원의 다른 환자가 감염 되었다. 그런 다음 한국은 MERS 바이러스를 통제하기 위해 빠른 속도전을 펴야 했다.
সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিটি হাসপাতালে সংক্রামক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার আলাদা ইউনিট করা হয়। তারা বুঝতে পারে সংক্রামক রোগ দমনের জন্য প্রথম ডাক্তার, নার্স, হেলথ প্রফেশনালিস্ট এবং হাসপাতালের সুরক্ষা প্রয়োজন। কারণ, এদের কেউ আক্রান্ত হলে তাদের মাধ্যমে সেটি আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। এ ছাড়া তারা উপলব্ধি(인식, 깨달음) করে যে সংক্রামক রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব বেশি বেশি পরীক্ষা করে শনাক্ত করে আলাদা (isolation) করতে পারবে, তত দ্রুত সংক্রামক রোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।
거기에서 각 병원마다 별도의 전염병 진단 및 치료 장치가 설치된다. 그들은 전염병이 먼저 의사, 간호사, 건강 전문가 및 병원의 보호가 필요하다는 것을 이해했다. 그들이 감염되면 더 빨리 전염되기 때문이다. 또한 감염된 환자의 진단과 격리가 빠르면 빠를수록 감염성 질환을 더 빨리 통제 할 수 있다는 것을 깨달았다.
তাই করোনাভাইরাস মোকাবিলায় দক্ষিণ কোরিয়া লকডাউন স্ট্র্যাটেজিতে না গিয়ে ফোর টি (4T) স্ট্র্যাটেজিতে যায়। Test, Tracking, Tracing and Treatment. চীনের উহানে যখন করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছিল, তখন তাদের অধ্যাপক-গবেষকেরা করোনাভাইরাস নিয়ে গবেষণা করতে শুরু করেন। প্রথমেই দেশটির ডাক্তার, নার্স, হেলথ প্রফেশনালিস্টদের জন্য শতভাগ সুরক্ষা পোশাক (PPE) নিশ্চিত করা হয়। তাদের উৎসাহ প্রদান করা হয়।
따라서 코로나 바이러스와 관련하여 한국은 봉쇄 전략 대신 Four T(4T) 전략을 사용했다. 추적(Trace), 테스트(Test), 심사(Triage), 치료(Treat)이다. 중국 우한에서 코로나 바이러스가 확산되면서 교수-연구자들은 코로나 바이러스를 연구하기 시작했다. 우선, 이 나라의 의사, 간호사 및 건강 전문가를 위해 100% 보호복(PPE)이 지원된다.

  •  

লেখক 글쓴이

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে তাদের যোদ্ধাদের ঢাল-তলোয়ার দিয়ে প্রস্তুত করার পর তারা দ্রুত করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ কিট তৈরিতে মনোযোগী হয়। গবেষণানির্ভর দেশ হওয়ায় তাদের অনেক বিশ্ববিখ্যাত বায়োটেকনোলজি কোম্পানি আছে। চীনের উন্মুক্ত করে দেওয়া করোনাভাইরাসের কমপ্লিট জিনোম সিকোয়েন্স থেকে তারা দ্রুত করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ কিট তৈরি করে ফেলে। সারা দেশে ৬০০–এর বেশি করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়, যেখান থেকে প্রতিদিন গড়ে ২০ হাজার স্যাম্পল টেস্ট করা সম্ভব!
코로나 바이러스와의 싸움에서 방패-검으로 전투를 준비한 후 코로나 바이러스 검역 키트를 만드는 데 집중했다. 연구 기반 국가이기 때문에 세계적으로 유명한 생명 공학 회사가 많이 있다. 그들은 중국이 발견한 코로나 바이러스의 완전한 게놈 서열로부터 코로나 바이러스 검출 키트를 신속하게 만들었다. 전국에 600개가 넘는 코로나 바이러스 검역소가 설치되어 매일 평균 20,000개의 샘플을 테스트 할 수 있었다!
করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, হাসপাতাল, টেস্ট কিটসংবলিত যোদ্ধা এবং যুদ্ধের উপকরণ তৈরি করা শেষে দক্ষিণ কোরিয়া শুরু করে আসল যুদ্ধ। প্রথমেই তারা চীনফেরত এবং করোনার লক্ষণ প্রকাশ পাওয়াদের পরীক্ষা শুরু করে। এর মধ্যে যাদের করোনা পজিটিভ পাওয়া যায়, তাদের কন্ট্যাক্ট ট্র্যাকিং এবং ট্রেসিং করে গত ১৪ দিনে তারা যাদের সংস্পর্শে এসেছে, তাদের সবাইকে দ্রুত টেস্ট করে। সবকিছু কন্ট্রোলে থাকলেও ৩১তম রোগী হাসপাতাল থেকে চার্চ গমনের মাধ্যমে ক্লাস্টার সংক্রমণ শুরু হয়। সেটিকে কন্ট্রোলে আনতে সরকারকে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়।
코로나 바이러스와 싸우기 위해 의사, 간호사, 의료인, 병원, 검역소 등이 전투를 위한 준비를 한국은 하였다. 그때 진짜 전쟁이 시작 되었다. 처음에 그들은 중국에서 돌아온 사람들과 코로나 징후가 있는 사람들을 검사하기 시작 했다. 이 중 코로나 양성인 것으로 밝혀진 사람들은 접촉자를 추적하여 지난 14일 동안 접촉 한 모든 사람들을 신속하게 검사하였다. 모든 것이 통제 되었지만 클러스터 감염은 31번의 환자가 병원에서 교회에 가는 것으로 시작되었다. 정부는 통제하기에 위해 최대한 속도전을 폈다.
তবু সরকার লকডাউনে না গিয়ে দ্রুত আক্রান্তদের সংস্পর্শে আসা সবাইকে করোনা টেস্ট করে। লোকেশন ট্র্যাকিং এবং ট্রেসিংয়ের জন্য সরকার আইডি কার্ড, ব্যাংক কার্ড, মোবাইল সিম, সিসিটিভি ফুটেজ ইত্যাদি তথ্য ব্যবহার করে। খুব দ্রুত বেশির ভাগ সন্দেহভাজনের করোনা টেস্ট করিয়ে তাদের আইসোলেশন এবং কোয়ারেন্টিন করে ফেলে। কোনো প্রকার রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ কিংবা তথ্য গোপন ছাড়াই প্রতিদিনের নতুন আক্রান্ত, মৃত এবং সুস্থ সংখ্যা নিয়মিত ব্রিফিং করে জানানো হয়। করোনা রোগীর অবস্থান জানার জন্য Corona 100m নামে মোবাইল অ্যাপস চালু করে। করোনা আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির ১০০ মিটারের মধ্যে এলেই অ্যাপস আপনাকে অ্যালার্ম দেবে।
그럼에도 정부는 봉쇄 조치를 취하지 않고 감염자와 접촉 한 모든 사람들을 신속하게 검사했다. 정부는 위치 추적 및 경로를 위해 ID 카드, 은행 카드, 모바일 SIM, CCTV 영상 등의 정보를 사용했다. 매우 빨리 대부분의 의심자들은 코로나를 검ㅅ를 하고 격리하였다. 정치적으로 간섭하거나 정보를 숨기지 않고, 매일 새로운 감염자, 사망자 및 건강한 사람들이 정기적으로 브리핑되었다. Corona 환자의 위치를 ​​파악하기 위해 Corona 100m이라는 모바일 앱을 출시하였다. 코로나에 감염된 사람이 100 미터 이내에 오면 앱에서 알람이 울린다.
আইসোলেশন এবং কোয়ারেন্টিনে থাকা প্রতিটি ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট গাইডলাইন দেওয়া হয়। তাদের প্রত্যেকের ব্যবহার করা টিস্যু এবং বর্জ্য ফেলার জন্য আলাদা ব্যাগ দেওয়া হয়, যেটি স্বাস্থ্যকর্মীরা নির্দিষ্ট সময় পরপর গিয়ে সবার বাসা থেকে নিয়ে এসে ভালোভাবে পুড়িয়ে ফেলেন। এ ছাড়া তাঁদের সার্বক্ষণিক অবস্থান জানার জন্য এবং তাঁরা কখনো নির্দিষ্ট রুমের বাইরে যাচ্ছেন কি না, সেটি জানার জন্য মোবাইলের জিপিএস চালু রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। প্রয়োজনে তাঁদের খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ঘরে পৌঁছে দেওয়া হয়।
격리와 검역소에 있는 각 사람에게는 특정 지침이 제공되었다. 그들 각각은 사용한 티슈와 폐기물을 처리하기 위해 별도의 봉지가 제공되며, 보건 의료 직원은 정기적으로 방문하여 모든 사람의 집에서 가져 와서 잘 태운다. 또한, 그들은 풀 타임 위치와 그들이 특정 방을 나가는 지 여부를 알기 위해 모바일의 GPS를 켜두도록 지시받는다. 필요한 경우 음식과 기타 필수품이 집으로 배달된다.
করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য ক্যাটাগরি করা হয়। রাজনৈতিক কিংবা আর্থিক প্রাধান্য নয়, অসুস্থতার ভিত্তিতে সেবাদান নিশ্চিত করা হয়। বেশি অসুস্থদের ভালো হাসপাতালে এবং অপেক্ষাকৃত কম অসুস্থদের সাধারণ হাসপাতাল এবং ডরমিটরিতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে কোরিয়ার স্যামসাং, হুন্দাইয়ের মতো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ডরমিটরিকে আইসোলেশন কেন্দ্র হিসেবে সরকারকে দেয়। উন্নত চিকিৎসাসেবার কারণে কোরিয়ার সুস্থ হওয়ার হার ৭০ ভাগের বেশি, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ।
코로나 감염자들은 치료를 위해 분류되었다. 서비스는 정치적 또는 재정적 지배력이 아닌 질병에 근거하여 보장된다. 대부분의 환자는 좋은 병원에서 치료를 받고 일반 병원과 기숙사에서는 상대적으로 소수의 환자를 치료한다. 이 경우 한국의 삼성 및 현대와 같은 민간 기업은 기숙사를 정부에 격리 센터로 제공하였다. 의료 서비스 개선으로 인해 한국의 회복률은 현재 70% 이상으로 세계 최고 수준이다.
সরকারি প্রচেষ্টার পাশাপাশি দেশের সব মানুষও স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা করে। নিয়মিত মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার, স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টিনে থাকাসহ সব প্রতিরোধব্যবস্থা গ্রহণ করে। সরকার এবং জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাত্র দুই মাসের মধ্যে কোরিয়ায় নতুন করোনা রোগীর সংখ্যা এখন শূন্য।
정부의 노력과 함께 전국의 모든 사람들도 자발적으로 협력했다. 정기적으로 마스크 착용, 사회적 거리 준수, 손 소독제 사용, 검역소에서의 자발적 체류 등 모든 예방 조치들을 받아 들였다. 정부와 국민의 노력으로 한국의 새로운 코로나 환자 수는 2개월 만에 0이되었다.
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কোরিয়ান 4T স্ট্র্যাটেজি সারা বিশ্বে এখন প্রশংসিত। জাতিসংঘের মহাসচিব কোরিয়াকে মডেল দেশ উল্লেখ করে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সব দেশকে কোরিয়াকে অনুসরণের আহ্বান জানান। বাংলাদেশের করোনাভাইরাস সংকট মোকাবিলায় নীতিনির্ধারকেরা দক্ষিণ কোরিয়াকে অনুসরণ করে তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে পারে।
*লেখক: পোস্ট ডক্টরাল গবেষক, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, দক্ষিণ কোরিয়া।
코로나 바이러스에 대항하기 위한 한국의 4T 전략이 전 세계적으로 호평을 받고 있다. 유엔 사무 총장은 한국을 모범 국가로 언급하면서 코로나 바이러스와 관련하여 모든 국가에 한국을 따르라고 촉구했다. 방글라데시의 코로나바이러스 정책 입안자들은 한국을 본 받아 그들의 협력을 받을 수 있을 것이다.
*저자 : 서울 대학교 대학원 박사후 연구원
ড. এনামুল হক মনি / 에나물 혹 모니 박사
সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি / 서울 대학교